মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, ১৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে গান্ধী শান্তি পুরস্কারের বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভারতের প্রধান বিচারপতি, লোকসভার বিরোধী দলীয় নেতা, লোকসভা স্পিকার ওম বিরালা এবং সুলভ ইন্টারন্যাশনাল বিন্দেশ্বর পাঠক এর প্রতিষ্ঠাতা উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই বার্ষিক পুরস্কারের প্রদানের বিষয়ে এ সিদ্ধান্ত হয়।
২০২০ সালের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করতে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, মানবাধিকার ও স্বাধীনতার কাণ্ডারি ছিলেন বঙ্গবন্ধু। ভারতীয়দের কাছেও তিনি নায়ক। বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার ও অনুপ্রেরণা দুই দেশের ঐতিহ্যকেও ঋদ্ধ করেছে। তার দেখানো পথেই দুই দেশের বন্ধুত্ব, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির ভিত্তি আরও শক্তিশালী হয়েছে।
ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ যখন মুজিববর্ষ উদযাপন করছে, ঠিক তখন বঙ্গবন্ধুকে সম্মান জানাতে পেরে তারা গর্বিত।
এছাড়া ২০১৯ সালের গান্ধী শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন ওমানের প্রয়াত সুলতান কাবোস বিন সাইদ আল সাইদ।
পুরস্কারের নগদ অর্থমূল্য এক কোটি রুপি। সঙ্গে একটি স্মারক ও মানপত্রও প্রদান করা হয়। জাতীয়তা, জাতি, ধর্মমত ও লিঙ্গ নির্বিশেষে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।